Windows-8 এর কিছু অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ টাস্ক


উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৮- অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাজ সম্পন্ন করার জন্য লেখায় বিশেষ কিছু কনফিগার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাজের জন্য স্ট্যান্ডার্ড ইউজার তৈরি :

নিরাপত্তার স্বার্থেই প্রতিদিনের কাজে সার্ভারের অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্ট ব্যবহার পরিহার করা প্রয়োজন। দৈনন্দিন কাজের জন্য একটি নতুন ইউজার তৈরি করে সেখানে লগ-ইন করতে পারেন এবং একজন নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের মৌলিক কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারেন। নতুন ইউজার তৈরির জন্য প্রথমে Start মেনু থেকে Run- ক্লিক করে টেক্সট বক্সে control userpasswords2 টাইপ করুন।


এবার User Accounts উইন্ডোতে গিয়ে Add বাটনে ক্লিক করে User name, Full name এবং Description ফিল্ডে যথাযথ তথ্য দিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন।


এবার ইউজারের জন্য একটি পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করে তা নিশ্চিত করুন। পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই মনে রাখতে হবে। সদ্য সৃষ্ট ইউজার হিসেবে যখন সার্ভারে লগ-ইন করবেন, তখন পাসওয়ার্ডটি ব্যবহার করতে হবে। পরবর্তী উইন্ডোতে যাওয়ার জন্য আবার Next বাটনে ক্লিক করুন।




এবার ‘level of access’ স্ক্রিনে গিয়ে ইউজারকে সীমিত কিছু ক্ষমতা দেয়ার জন্য Standard User অপশন সিলেক্ট করুন। ইউজার তৈরির প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য Finish বাটনে ক্লিক করুন।
















ইউজারকে সীমিত অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ক্ষমতা দেয়া :

বাই ডিফল্ট একজন স্ট্যান্ডার্ড ইউজার সার্ভার চালু বা বন্ধ করতে সক্ষম নয়। একজন স্ট্যান্ডার্ড সার্ভার ইউজারকে কিছু অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ক্ষমতা (যেমন-সার্ভার বন্ধ করা) পৃথকভাবে সেটিংয়ের মাধ্যমে দেয়া হয়। এজন্য Start মেনু থেকে Run- ক্লিক করে টেক্সট বক্সে gpedit.msc টাইপ করে Ok বাটনে ক্লিক করুন। এবার Local Group Policy Editor থেকে Computer Configuration KKK>Windows Settings >Security Settings>Local Policies>User Rights Assignment সিলেক্ট করুন। উইন্ডোর ডান প্যানে স্ক্রল করে Shutdown the system অপশনটি খুঁজে বের করুন।






Shutdown the system পলিসির ওপর ডাবল ক্লিক করে আবার Add User or Group- ক্লিক করুন।


চিত্র-110(10)

যে ইউজারকে আপনি সার্ভারে শাটডাউন ক্ষমতা দিতে চান, তার নাম (এক্ষেত্রে আমাদের সদ্য সৃষ্ট ইউজার, যা আপনি নিজেন মতো করে নির্বাচন করবেন) দিয়ে Ok বাটনে দুবার ক্লিক করে শাটডাউন পলিসিটি সংরক্ষণ করুন।

ইউজারকে সিডি বা ডিভিডি বার্ন করার ক্ষমতা দেয়া :

সদ্য সৃষ্ট ইউজারকে সার্ভারে সিডি বা ডিভিডি বার্ন করার ক্ষমতা দিতে চাইলে Computer Configuration>Administrative Templates>System>Removable Storage Access সিলেক্ট করুন।

এবার CD and DVD :

Deny write access পলিসিতে ডাবল ক্লিক করে Disabled অপশনটিতে ক্লিক করে এটি সেট করার পর Ok বাটনে ক্লিক করুন।

Ctrl+Alt+Del প্রম্পট নিষ্ক্রিয় করা :

প্রথমে Start মেনুর Administrative Tools থেকে Local Security Policy অপশনটি সিলেক্ট করুন। এবার Local Security Policy এডিটরে গিয়ে Local Policies-কে এক্সপান্ড করে Security Options- ক্লিক করুন। ডান প্যানে Interactive logon : Do not require CTRL+ALT+DEL অপশনটি খুঁজে বের করে ওপেন করুন। এবার Enabled চেকবক্সটি ক্লিক করে সিলেক্ট করুন এবং পলিসি সেটিংয়ে সাধিত পরিবর্তনকে সেভ করার জন্য Ok বাটনে ক্লিক করুন।

ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক :

প্রথমে Server Manager আইকনে ক্লিক করে সার্ভার ম্যানেজার অ্যাপ্লিকেশনকে চালু করুন। সার্ভার ম্যানেজারকে Administrative Tools থেকেও চালু করতে পারেন। Server Manager উইন্ডোতে স্ক্রল ডাউন করে Features Summary-তে গিয়ে Add Features- ক্লিক করুন।


চিত্র-110(11)

পর্যায়ে Add Features Wizard উইন্ডোতে স্ক্রল ডাউন করে Wireless LAN Service অপশনটি চেক করে Next বাটনে ক্লিক করুন।

এবার Confirm Installation Selections পেজে গিয়ে Install বাটনে ক্লিক করতে হবে।


চিত্র-110(12)

ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য Close বাটনে ক্লিক করুন। পর্যায়ে আপনার উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৮- ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ফিচারটি যুক্ত হলো এবং আপনি সার্ভারে ওয়্যারনেটওয়ার্ক সুবিধা দিতে সক্ষম হবেন।

সার্ভারকে ওয়ার্কস্টেশন হিসেবে কনভার্ট করা :

একটি উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৮-কে ওয়ার্কস্টেশনে পুরোপুরি কনভার্ট করার জন্য সার্ভারকে এমনভাবে কনফিগার করতে হবে যেন এর অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামগুলো ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেসের চেয়ে অগ্রাধিকার পায়। ধরনের কনফিগারেশন পদ্ধতি এখানে তুলে ধরা হলো :

০১. প্রথমে Start মেনু থেকে Computer- গিয়ে মাউসে ডান ক্লিক করুন এবং পপ-আপ মেনু থেকে Properties কমান্ড সিলেক্ট করুন।

০২. এবার Advanced system settings অপশনে গিয়ে ক্লিক করুন। পাওয়া উইন্ডোর Performance সেকশনের Settings- ক্লিক করুন। পর্যায়ে আপনার সামনে Performance Options উইন্ডো আসবে। এখানে Advanced, ট্যাবটিতে ক্লিক করে এর অধীনে Programs বাটনটি সিলেক্ট করে সবশেষে Ok বাটনে দুবার ক্লিক করেন। এর ফলে সিস্টেমে কনফিগারেশন সেটিং সেভ হবে।

উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৮- রিমোট ডেস্কটপ ফিচার ব্যবহার :

বিল্ট-ইন রিমোট ডেস্কটপ ফিচারটি তখনই খুব কার্যকর, যখন ল্যাপটপ থেকে হোম পিসি ব্যবহার করতে চাইবেন। কাজটি Aero over Remote Desktop-এর মাধ্যমে সম্পন্ন করতে পারেন। তবে Aero over Remote Desktop-এর ব্যবহারের পূর্বশর্ত হচ্ছে সার্ভারে Desktop Experience ফিচারটি আগেই ইনস্টল করতে হবে। অ্যারো হচ্ছে মাইক্রোসফট অপারেটিং ফিচার, যার মাধ্যমে বিভিন্ন উইন্ডো বা অবজেক্ট স্ক্রিনে কাঁচের মধ্য দিয়ে স্বচ্ছ বস্ত্তর মতো মনে হবে এবং তার মধ্য দিয়ে ওপাশের অন্যান্য অবজেক্ট দেখতে পাবেন। এর সেটিং ধাপগুলো নিম্নরূপ :

০১. প্রথমে Start থেকে Run সিলেক্ট করুন এবং টেক্সট বক্সে SystemPropertiesRemote এন্ট্রি দিন। সিস্টেম প্রোপার্টিজ উইন্ডোতে রিমোট ডেস্কটপের অধীনে দ্বিতীয় বা তৃতীয় অপশনটি সিলেক্ট করে Ok বাটনে ক্লিক করুন।

০২. অ্যারো এবং উন্নতমানের অডিও-ভিডিও সুবিধা পেতে ৩২ বিট কালার বিট সক্রিয় করতে হবে। এজন্য Run টেক্সট বক্সে tsconfig.msc এন্ট্রি দিয়ে Ok বাটনে ক্লিক করুন। এবার RDP-tcp সংযোগে ডাবল ক্লিক করুন এবং Client Settings ট্যাব সিলেক্ট করুন। এখান থেকে Limit Maximum Color Depth চেকবক্সটি আনচেক করে দিন। একই সাথে Redirection সেকশনের আওতায় অন্য চেকবক্সগুলো আনচেক করে দিন। সবশেষে Ok বাটনে ক্লিক করে সেটিংটি সংরক্ষণ করুন।

০৩. Remote Desktop অ্যাপ্লিকেশনের সাথে Aero সক্রিয় করার জন্য Run টেক্সট বক্সে gpedit.msc এন্ট্রি দিয়ে Ok বাটনে ক্লিক করুন। এবার থেকে Computer Configuration>Administrative Templates>Windows Components>Remote Desktop Services> Remote Desktop Session Host>Remote Session Environment চিহ্নিত করুন। এখান থেকে Allow desktop composition for remote desktop connections ওপেন করুন।

০৪. Allow desktop composition for remote desktop sessions সেটিং Enable করে Ok বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে সেটিংটি সেভ করুন।

০৫. এবার Start>Run>mstsc থেকে রিমোট ডেস্কটপ ক্লায়েন্ট চালু করতে পারেন। এখন Options লিঙ্কে ক্লিক করে Display ট্যাবে যান। এখান থেকে color depth of the remote session অপশনকে Highest Quality (32 bit) হিসেবে সেট করুন। এছাড়া Experience ট্যাবে গিয়ে Desktop composition এবং Visual styles চেকবক্স দুটো চেক করে দিন। এছাড়া সেটিংয়ের ফলে রিমোট ডেস্কটপে অ্যারো এক্সপেরিয়েন্স ফিচারটির সুবিধা পাবেন।

০৬. উপরোল্লিখিত সেটিংয়ের ফলে আপনি উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৮ অপারেটিং সিস্টেমের রিমোট ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনে এ্যারো ফিচারসহ অন্যান্য থ্রি-ডি সুবিধা স্ক্রিনে পাবেন। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট সিস্টেমে উইন্ডোজ ভিসতা বা এর পরের ভার্সনের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম রান করতে হবে।

উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৮-এর বিভিন্ন অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাজ সহজে সম্পন্ন করার জন্য ধরনের আরও ফিচার রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে এক্সপ্লোর করে কাজে লাগাতে পারেন।


Nokia N9 launched exclusively for Icons, at half-price
Dhaka, Bangladesh: ICON – the premium telecom brand of the country from the house of Orascom Telecom Bangladesh Ltd. – is pleased to announce a joint promotion in partnership with Nokia Bangladesh. Consistent with its brand promise of Feel Special, Icon is continuously finding ways to touch different lifestyle aspects of its services. As a part of the endeavor, joint promotions are being held with different partners where exclusive offers are tailored for Icon subscribers.
From November, a joint promotion between Icon and Nokia kicks off through an exclusive launch of Nokia N9 only for Icons. This promotion is centered on Nokia’s flagship smartphone Nokia N9. The N9 smartphone is fully loaded with blazingly fast mobile browsing, the best free navigation out there and quick fire Carl Zeiss optics 8 megapixel camera. Icons will be the first ones to own the Nokia N9, two weeks prior to everyone else, at only half the recommended retail price. The first 50 Icons to preorder the device will be eligible for this concession. In addition, limited number of attractive genuine Nokia accessories will also be available for Icons. Icons, eligible for this offer, have to be a subscriber for at least two months.
The Nokia N9 introduces an innovative new design where the home key is replaced by a simple gesture: a swipe. Whenever you’re in an application, swiping from the edge of the display takes you home.
The three home views of the user interface are designed to give fast access to the most important things people do with a phone: using apps, staying up to date with notifications and social networks, and switching between activities.
The industrial design of the Nokia N9 is an example of extreme product making and craft. The body is precision-machined from a single piece of polycarbonate and flows seamlessly into beautiful curved glass. The laminated deep black display means that the user interface just floats on the surface of the product.
The Nokia N9 also packs the latest in camera, navigation and audio technology for a great all-round experience.
The highlights of the new Nokia N9 are:
Innovative all-screen design With no need for a home key, the all-screen Nokia N9 makes more room for apps to shine. The 3.9-inch AMOLED screen is made from scratch–resistant curved glass. The polycarbonate body enables superior antenna performance. This means better reception, better voice quality and fewer dropped calls.
Camera, maps and multimedia The 8-megapixel Carl Zeiss autofocus sensor, wide-angle lens, HD-quality video capture and large lens aperture enable great camera performance even in low lighting conditions. This makes the Nokia N9 one of the best camera-phones ever produced.
The Nokia N9 features free turn-by-turn drive and walk navigation with voice guidance in Maps. With the new dedicated Drive app, you can get in your car and start navigating to your destination right away.
You can watch videos in true 16:9 widescreen format. And because the Nokia N9 is also the world’s first smartphone with Dolby® Digital Plus decoding and Dolby Headphone post-processing technology, you get a surround sound experience with any set of headphones.
Touch just got better Fitted with the latest in wireless technology, Near Field Communication (NFC), the Nokia N9 allows you to easily share images and videos between devices by touching them together. Pair it with Bluetooth accessories like the new NFC-enabled Nokia Play 360° wireless music speaker only once, and you get a great surround sound music experience with just a tap.
Orascom Telecom Bangladesh Ltd. has a strong foothold in the telecom industry with its leading brand, banglalink. In order to cater to high end customers, Orascom introduced its premium telecom brand – Icon, in November 2010. Icon creates a world where every individual is special. A pleasant surprise awaits icons to overwhelm the senses and makes an icon feel the vastness of the world full of unexpected treats.
২৪ ঘন্টায় ফায়ারফক্স এর ৭১ লক্ষ বার ডাউনলোড
দুই-একদিন আগে ফায়ারফক্স ডাউনলোডের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় এবং এটি প্রচণ্ড জনপ্রিয়তা লাভ করে। প্রথম চব্বিশ ঘন্টায় ৭১০০০০০ বার ডাউনলোড হয় বিশ্ব ব্যাপী। আরো কয়েকদিন আগে মাইক্রোসফট তাদের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ভার্সনটি ছেড়েছিল এবং সেটিও বেশ জনপ্রিয় হয় কিন্তু প্রথম ২৪ ঘণ্টায় ডাউনলোডের ব্যপারে এটি ফায়ারফক্স এর ধারে কাছে পৌছাতে পারেনি। তাই বোঝা যাচ্ছে যে ফায়ারফক্সের জনপ্রিয়তা সারা বিশ্বে এখনোও অক্ষুন্ন রয়েছে। তবে গুগল ক্রম আস্তে আস্তে ব্রাউজারের বাজারে বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এর সব কিছুর ফলে মাইক্রোসফট তার বাজারে হারাচ্ছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দিয়ে।


স্কাইপিকে . বিলিয়ন ডলারে কিনে নেবে মাইক্রোসফট
মাইক্রোসফট এখন স্কাইপি টেকনলজি এসএ কে কিনে নেবার জন্য পরিকল্পনা করছে। প্রতিষ্ঠান দুইটি এখনও কোন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি। মাইক্রোসফট স্কাইপি কে . বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে কিনে নিবে।
মাইক্রোসফট এখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সফটওয়্যার উৎপাদনকারী। অন্যদিকে স্কাইপি বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় কলিং সার্ভিস। সমগ্র বিশ্বে স্কাইপি ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬৬. কোটি।
স্কাইপি কে কিনে নেবার পিছনে মাইক্রোসফটের মূল উদ্দেশ্য হল অনলাইন অ্যাডভারটিজিং গুগলের সাথে পাল্লা দেয়া। স্কাইপি এর বিশাল ব্যবহারকারী মাইক্রোসফটের জন্য একটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় বাজার সৃষ্টি করতে পারবে।
মাইক্রোসফটের ইতিহাসে এটি অন্যতম ব্যয়বহুল অ্যাকুইজিশন। ২০০৭ সালে মাইক্রোসফট বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে অ্যাকুয়ান্টিভ কে কিনে নেয়।
Microsoft to Acquire Skype for $8.5 Billion

No comments:

Post a Comment

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More